1. khaircox10@gmail.com : admin :
কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির নেপথ্যে কি, ব্যাখ্যা - coxsbazartimes24.com
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বিআইডব্লিউটিএ অফিস সংলগ্ন নালা দখল করে মাটি ভরাট ফাসিয়াখালী মাদরাসার দাতা সদস্য পদে জালিয়াতি! প্রকাশিত সংবাদে পাহাড়তলীর আবদুর রহমানের প্রতিবাদ কক্সবাজার হজ কাফেলার উদ্যোগে হজ ও ওমরাহ কর্মশালা বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে কক্সবাজারে ছাত্রলীগের ইফতার বিতরণ রোহিঙ্গা রেসপন্সে বিশ্বব্যাংকের ঋণকে প্রত্যাখ্যান করেছে অধিকার-ভিত্তিক সুশীল সমাজ হযরত হাফসা (রাঃ) মহিলা হিফজ ও হযরত ওমর (রাঃ) হিফজ মাদ্রাসার দস্তারবন্দী অনুষ্ঠান নারী দিবসের অঙ্গীকার, গড়বো সমাজ সমতার – স্লোগানে মুখরিত কক্সবাজার প্রকাশিত সংবাদের বিরুদ্ধে পেশকার পাড়ার ফরিদুল আলমের প্রতিবাদ কক্সবাজারে কোস্ট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মাতৃভাষা দিবস পালন

কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির নেপথ্যে কি, ব্যাখ্যা

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১৮ জুন, ২০২০
  • ২৯০ বার ভিউ

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিঃ

গত ১৫ জুন ২০২০ দৈনিক কক্সবাজারসহ কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা এবং ট্রাস্টের সম্মানিত সেক্রেটারি জনাব লায়ন মো: মুজিবুর রহমানসহ অন্যান্য ট্রাস্টিদের জড়িয়ে একটি সংবাদ প্রচার করা হয়। সংবাদে বলা হয়, “বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী আমানত (এফডিআর) হতে সকলের অগোচরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে এমনকি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভাপতি সালাহউদ্দিন আহমদ সিআইপিকে না জানিয়ে ভুয়া রেজুলেশন তৈরি করে এক কোটি চুরানব্বই লক্ষ পঁচাশি হাজার টাকা ঋণ উত্তোলন করে সেই টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করার প্রমাণ পায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ”। উক্ত সংবাদের প্রতিবাদলিপিতে ট্রাস্টিগণ বলেন, “এখানে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলতে কাদেরকে বুঝানো হয়েছে সেটা বোধগম্য নয় অথচ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এর আইনে ট্রাস্টি বোর্ডই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত কর্তৃপক্ষ। সংবাদের শেষাংশে বলা হয়েছে, “ট্রাস্টি বোর্ডের রেজুলেশন প্রস্তুত করে ০২-০৫-২০১৯ ইং তারিখ সকাল বেলা দুইকোটি ষোল লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকার এফডিআর স্থানান্তর করে ওই দিনেই এক কোটি চুরানব্বই লাখ পঁচাশি হাজার টাকা ঋণ উত্তোলন করা হয়”। এখানে ট্রাাস্টি বোর্ডের অধিকাংশ সদস্যের সম্মতিতে রেজুলেশন সাবমিট করে টাকা উত্তোলন করা হলে আর ব্যাংক কর্তৃপক্ষও উপযুক্ত কাগজ-পত্রাদি দাখিল হওয়ার পর টাকা প্রদান করলে সেটা কী করে সকলের অগোচরে হয় তা আমাদের বুঝে আসে না।

বিবৃতিতে ট্রাস্টিগণ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ বোর্ড অব ট্রাস্টিজবৃন্দের অধিকাংশের সম্মতিতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনে এফডিআর এর বিপরীতে লোন নেয়া হয়েছে এবং সেই লোন এর টাকা দিয়ে স্হায়ী ক্যাম্পাসের জমি ক্রয়ের জন্য বায়নানামা করা হয়েছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আভ্যন্তরীণ ব্যাপার। তারপরও এ বিষয়ে কোন ট্রাস্টির প্রশ্ন থাকলে তিনি তা ট্রাস্টে উত্থাপন করবেন অন্যথা ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ করবেন কিন্তু এই একই বিষয়ে বারবার থানায় মামলা করে হয়রানী করে মানহানী করার কী কারণ? একবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারারকে দিয়ে কক্সবাজার সদর থানায় আরেকবার সালাউদ্দিন সাহেব নিজেই চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানায় মামলা দায়ের করে অশুভ মিথ্যাচার ছড়াচ্ছেন। এখন প্রশ্ন হলো সালাউদ্দিন সাহেব তিনিও একজন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের মেম্বার । উনাকে জবাবদিহি দিতে আমরা বাধ্য নই। জবাবদিহি দিতে হলে আমরা ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে উপযুক্ত প্রমানাদি সাপেক্ষে জবাব দেব । কোন ট্রাস্টি মেম্বারকে জবাবদিহি দিতে আমরা বাধ্য নই। আমরা এ প্রতিশোধস্পৃহার তীব্র নিন্দা জানাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের এফডিআর এর বিপরীতে আমরা লোন নিয়েছি বিশ্ববিদ্যালয়ের অতি জরুরী প্রয়োজনে ট্রাস্টিবোর্ডের মেজরিটির সিদ্ধান্ত ক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব জমি ক্রয়ের বায়নানামার জন্য। তাছাড়া এফডিআর এর এই টাকা আমাদের ১১ সদস্যের কষ্টার্জিত টাকা দিয়েই বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদনের আগে ইউজিসি’র বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদনের নিয়মানুযায়ী আমরা ব্যাংকে জামানত রাখি। এবং জরুরী প্রয়োজনেই এফডিআর এর বিপরীতে লোন নিই। সুতরাং এ টাকা শীঘ্রই পুষিয়ে দেয়ার দায়িত্বও আমাদের রয়েছে। জরুরী প্রয়োজনে এ এফডিআর এর টাকা উত্তোলনের সুযোগ ইউজিসির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা আইনে বিদ্যমান। আর সালাউদ্দিন সাহেব আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, এ এফডিআর হিসেবে গচ্ছিত রাখা সমুদয় টাকা আমরা ট্রাস্টিগণই দান করেছিলাম। আপনি সালাউদ্দিন সাহেব ও পরবর্তীতে আপনার একান্ত অনুরোধে ট্রাস্টিতে সাধারণ সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত আপনার স্ত্রী-পুত্র একটাকাও বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টে দান করেননি , সেইটা মনে রাখবেন। যদি সালাউদ্দিন সাহেব কোন সম্পদ বা অর্থ ট্রাস্টে দান করে থাকেন তাহলে তার উপযুক্ত তথ্য-উপাত্তসহ প্রমাণাদি উপস্থাপন করতে পারেন।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠালগ্নে তিনি যে ২৫ লক্ষ টাকা দিয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন তা তিনি ধার হিসেবে দিয়েছিলেন যা বোর্ড অব ট্রাস্টিজের মিটিং এর রেজুলেশনে উল্লেখ করা আছে। এবং সেই ২৫ লক্ষ টাকা সুদ সহ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আদায় করে নিয়েছেন যা একাউন্সে প্রমাণ আছে। আর হাস্যকর বিষয় হলো, ২৫ লক্ষ টাকা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরুর যে কথা তিনি বলেছেন! একটা ভালো মানের কেজি স্কুল শুরু করতেও তো অর্ধকোটির উপরে টাকা লাগে। সেক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি কি হতে পারে তা সাধারণ মানুষের কাছেই প্রশ্ন রাখলাম।

তার বক্তব্যে উল্লেখিত এক্সিম ব্যাংক থেকে নেয়া এককোটি টাকা ঋণ যা মূলত এককোটি না তা ছিল ৯০ লক্ষ টাকা। যা বিশ্ববিদ্যালয় এর বিভিন্ন ইন্সট্রুমেন্ট ক্রয়ের জন্য নেয়া হয়েছিল। এখানেও আমাদের সকল ট্রাস্টিমেম্বারদের সম্মতিতেই এই লোন নেয়া হয়েছিল। তিনিও তখন ট্রাস্টি চেয়ারম্যান হিসেবে সম্মতি দিয়েছিলেন। আর সর্বসম্মতিতে পাসকৃত লোনটি বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব আয় থেকে এখন পর্যন্ত পরিশোধ করে যাচ্ছে। তিনি এ ব্যাপারে খুব ভালোভাবেই অবগত আছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে যাবতীয় আয়-ব্যয় ব্যাংকে সম্পাদিত হয়ে আসছে। এতে সম্মানিত ভিসি মহোদয়/ ট্রেজারারের অনুমোদন ও স্বাক্ষরবিহীন কোন খরচ করার সুযোগ নেই। আর এসব বিষয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট ও ইউজিসি নিয়মিত দেখভাল করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের টাকা আত্মসাৎ করা তো দূরের কথা, কোন সম্মানি পর্যন্ত গ্রহণ না করে দিন-রাত পরিশ্রম করে প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টের সম্মানিত সেক্রেটারি জনাব লায়ন মো: মুজিবুর রহমান বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়কে এ পর্যায়ে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন। শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিল্ডিং ভাড়া এবং শিক্ষক-স্টাফদের সম্মানি পরিশোধও সম্ভব হয় না । তবু প্রতিষ্ঠাতা জনাব মুজিবুর রহমান নানাভাবে টেনেটুনে কখনো নিজ তহবিল থেকে দিয়ে কখনো বা চড়া সুদে ঋণ নিয়ে হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সমস্যার সমাধান করে আসছেন এ পর্যন্ত। প্রতিষ্ঠার পরে হয়ত এ পর্যায়ে শিক্ষার্থী সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু তন্মধ্যে প্রায় ৩০% শিক্ষার্থী ওয়েভার পেয়ে থাকে। এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়-ব্যয় পুরোপুরি সংগতিপূর্ণ হয়ে উঠেনি।

এখানে উল্লেখ্য যে, বিগত ৩ বৎসর যাবৎ ট্রেজারার প্রফেসর আব্দুল হামিদ প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাস নির্মাণসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে যে টাকা খরচ করেছেন তার নিজের স্বাক্ষরে সে টাকা যদি আত্মসাৎ বলে মামলা করেন তাহলে সেই আত্মসাৎকৃত টাকা জনাব সালাউদ্দিন সাহেব এবং ট্রেজারার নিজেই করেছেন বলে প্রমাণ হবে ইনশাল্লাহ্। কারণ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের মিটিং এ সালাউদ্দিন সাহেব অর্থসংক্রান্ত সকল বিষয় নিজেই দেখাশুনা করবেন বলে দায়িত্ব নিয়েছিলেন। বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সভার রেজুলেশনে তার প্রমাণ আছে। সুতরাং এই দায়ভার ট্রেজারার সাহেব এবং জনাব সালাউদ্দিন সাহেবের উপর বর্তায়। যে-কোনো বিল প্রদানের সময় উপযুক্ত ডকুমেন্ট ছাড়া বিল প্রদান করলে সেই দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের ধারানুযায়ী ট্রেজারারকেই বহন করতে হয়। সুতরাং মিথ্যা ও হয়রানীমূলক এই মামলার শাস্তি নিজেদেরকেই গ্রহণ করতে হবে।

বিবৃতিতে ট্রাস্টিগণ অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে বলেন, প্রবীণ রাজনীতিবিদ এবং আত্মীয়তার সম্পর্কে মামা হওয়ায় সালাউদ্দিন সাহেবকে আমরা যে সম্মান দিয়েছিলাম তিনি তার কদর না করে অর্থ ও ক্ষমতার লোভ এবং প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে একক আধিপত্য কায়েমের চেষ্টায় আইনগত কোন সুযোগ না পেয়ে বরং রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে গায়ের জোড়ে একের পর এক মানহানীকর মামলা-মোকদ্দমা ও অপপ্রচার করে আমাদের হয়রানি করছেন। এবং পাশাপাশি অত্যন্ত নীচু ও হীন মন-মানসিকতা নিয়ে তিনি বোর্ডের সম্মানিত মেম্বারদের ছবি ছাপিয়ে নিউজ করে সেই নিউজ প্রচার প্রচারণা করা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন নিউজ আপডেট করার জন্য যে অফিসিয়াল পেইজ ব্যবহার করা হয় সেই পেইজ থেকে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অফিসিয়াল কার্য সম্পাদনের জন্য যে প্যাড ব্যবহার হয় সেই প্যাড ব্যাবহার করে বিভ্রান্তিকর তথ্য গুলো ছাপিয়ে প্রচার প্রচারণা করছেন এবং স্বার্থান্বেষী কিছু কর্মকর্তা, দুয়েকজন শিক্ষক ও সন্তান সমতূল্য কিছু শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে তাদের দিয়ে ক্রমশ অপপ্রচার, বিভ্রান্তিকর তথ্য ও নিউজগুলো শেয়ার করিয়ে বিভিন্ন পন্হায় প্রতিনিয়ত মানহানী করে চলেছেন। আমরা আইনানুগ পন্থায় তার সব মামলা ও মিথ্যাচারের সমুচিত জবাব দেব এবং এভাবে মানহানী করার জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নিব, ইনশাল্লাহ।

একটি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে তিনি যে রকম বেপরোয়া কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন বিশেষত: ইউজিসির নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা না করে অবৈধভাবে একের পর এক নিয়োগ দিয়ে চলেছেন তাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে এবং হবে। তাই ট্রাস্টি সদস্যগণ সালাউদ্দিন সাহেবের ষড়যন্ত্রমূলক মামলা ও বাগাড়ম্বরে বিভ্রান্ত না হয়ে পর্যটন নগরীর এ উচ্চবিদ্যা নিকেতনের মর্যাদা রক্ষায় এগিয়ে আসতে সমগ্র জেলাবাসীর প্রতি উদাত্ত্ব আহ্বান জানান।
বোর্ড অব ট্রাস্টিজের মধ্যে যারা বিবৃতি প্রদান করেন তারা হলেন কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র উদ্যোক্তা, প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের সেক্রেটারি জনাব লায়ন মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান, সদস্য জনাব মোহাম্মদ আব্দুস সবুর, জনাব মোহাম্মদ আব্দুল মাবুদ, জনাব মোহাম্মদ আলম উদ্দিন, জনাব মোহাম্মদ মহসিন, জনাব এডভোকেট এএসএম মাহফুজুর রহমান, জনাব এএসএম সাইফুর রহমান, জনাব সালেহা সুলতানা, জনাব অলিদ মাহমুদ এবং জনাব মাহবুবা সুলতানা শিউলি ।

খবরটি সবার মাঝে শেয়ার করেন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের নিউজ দেখুন
© All rights reserved © 2020 coxsbazartimes24
Theme Customized By CoxsTech